মাধ্যমিকে বাংলায় সাফল্য লাভের চাবিকাঠি:
🔴 পরিষ্কার হস্তাক্ষর ও নির্ভুল বানানে উত্তর লিখতে হবে।
🔴 খাতার বাঁদিকে পরিমাণমতো মার্জিন রাখতে হবে।
🔴 প্রতিটি নম্বরের জন্য আলাদা আলাদা অনুচ্ছেদ করতে হবে।
🔴যেসব প্রশ্নের ক্ষেত্রে parts marks বেশি, কিছু প্রশ্নের উত্তরে বেশি নাম্বার পাওয়া যায়। তাই ওই প্রশ্নগুলির উত্তর কোরাই শ্রেয়।
🔴 রচনাধর্মী 4 নম্বর বা 5 নম্বর প্রশ্নের উত্তর পয়েন্টে করে লিখতে হবে।
🔴 প্রতিদিন উত্তরের শেষে সমাপ্তি চিহ্ন দিলে পরীক্ষকের বুঝতে সুবিধা হয়।
🔴 প্রশ্নে নির্ধারিত শব্দ সংখ্যা এবং নম্বর অনুযায়ী যথাযথ উত্তর লিখতে হবে। সে ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট শব্দ সংখ্যার 10 শতাংশ বাড়ানো বা কমানো যেতে পারে।
🔴 ছোট প্রশ্ন আর ব্যাকরণ এর নম্বর পাবার সুযোগ বেশি। তাই এগুলো উত্তর আগে লেখাই ভাল। বড় প্রশ্নের উত্তরের মধ্যে যেগুলি ভালোভাবে তৈরি রয়েছে সেগুলি উত্তর আগে করা উচিত।
🔴 ব্যাকরণে অংশের উত্তর করার সময় ছাত্র-ছাত্রীদের বিশেষ ভাবে মনোযোগ রাখা প্রয়োজন। তবে প্রশ্ন লেখার দরকার নেই শুধু উত্তরটি নম্বর দিয়ে লিখবে।
🔴 বঙ্গানুবাদ এ ক্ষেত্রে চলিত গদ্যে ভাবানুবাদ করতে হবে। তুই বাক্যের মধ্যে থাকা পদগুলির যথাযথ অনুবাদ করতে হবে।
🔴 প্রতিবেদন বা সংলাপের ক্ষেত্রে বিষয়বস্তুকে প্রাধান্য দিতে হবে। প্রতিবেদনের শিরোনাম সবসময় ছোট ও দৃষ্টি আকর্ষণ হবে। প্রতিবেদন শুধু ঘটনার বর্ণনা থাকবে।
🔴 প্রবন্ধ রচনা এর ক্ষেত্রে অনুচ্ছেদ গুলির আলাদা আলাদা পয়েন্ট করলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়।
🔴 পাঠ্যাংশের কোন গল্প, কবিতা, নাটক বাদ দিলে চলবে না।প্রতিটি পাঠ্যাংশ ভালোভাবে খুঁটিয়ে পড়তে হবে। কেননা নতুন প্রশ্ন কাঠামো অনুযায়ী যে কোন অংশ থেকে প্রশ্ন আসতে পারে।
🔴 বাড়িতে ঘড়ি ধরে উত্তর লেখার অভ্যাস করবে। তাহলে পরীক্ষার ধার্য সময়ের আগেই উত্তর লেখার সম্পুর্ণ হবে। এর ফলে নিজের উত্তরপত্রটি একবার রিভিশন দেবার সুযোগ পাবে।
এই টিপসগুলো মনে রেখে প্রস্তুতি নিলে মাধ্যমিকে বাংলায় ফুল মার্কস পাওয়া নিশ্চিত 🥇
(লেখার মধ্যে কোনো বানান ভুল হলে ক্ষমা করবা)
Comments
Post a Comment