শর্করার পরিপাক:
যে যান্ত্রিক ও জৈব রাসায়নিক ভ্রমনমূলক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গৃহীত বিভিন্ন প্রকার শর্করা জাতীয় খাদ্য পৌষ্টিক নালীর বিভিন্ন অংশ শর্করা ভঙ্গ উৎসেচক দ্বারা আদ্র বিশ্লেষিত হয় পরিণত হয় তাকে শর্করার পরিপাক বলে।
শর্করা পরিপাক এর স্থান:
আমাদের পরিপাক নালীর মুখবিবর ও ক্ষুদ্রান্ত্রে শর্করার পরিপাক ঘটে। পাকিস্তানি পাচক রসে কোন শর্করা ভঙ্গ উৎসেচক থাকে না তাই পাকিস্তানি ফলিত পাচকরস দ্বারা শর্করার পরিপাক হয় না।
খাদ্যের মাধ্যমে গৃহীত বিভিন্ন শর্করা জাতীয় খাদ্য
ভারতীয়দের প্রতিদিনের খাদ্যের প্রধান উপাদান হলো শর্করা। আমাদের প্রয়োজনীয় শক্তির প্রায় 65 থেকে 80 পার্সেন্ট আছে শর্করা থেকে। প্রোটিন ও ফ্যাট থেকে আসে যথাক্রমে 10 থেকে 40 শতাংশ এবং 7 থেকে 15 শতাংশ। আমরা চাল গম ভুট্টা ডাল ইত্যাদি রূপে উদ্ভিদে শ্বেতসার গ্রহণ করি। মাংসের মাধ্যমে প্রাণিজ শর্করার গ্লাইকোজেন গ্রহণ করি। বিভিন্ন খাদ্যের মাধ্যমে বিভিন্ন দি শর্করা গ্রহণ করি যেমন বার্লি ও মোর রূপে মল্টেজ দুধের মাধ্যমে লিখতেছি চিনি ও আখের রস এর মাধ্যমে সুক্রোজ ইত্যাদি। আবার মধু আঙ্গুর এর মাধ্যমে একক শর্করার গ্লুকোজ গ্রহণ করি। খাদ্যের মাধ্যমে গৃহীত একক শর্করার পাথরের দরকার হয় না আবার গৃহীত পিকচারে ছবি দেখে 10% উপাধিতে অবস্থায় করণীয় প্রবেশ করে ও সেখানে ব্যাকটেরিয়া দ্বারা ব্যবহৃত হয়।
শর্করা পরিপাক এর পদ্ধতি
মুখবিবরের পরিপাক: আমি খুবই গরীব কেবল সেদ্ধ শ্বেতসার পালিত হয়।
- যান্ত্রিক পরিপাক: খাদ্য চর্বণ এর মাধ্যমে বৃহদাকার খাদ্যকণা ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায়। উৎসেচক ছাড়াই উপকরণের যান্ত্রিক পরিপাক বলা হয়। এই পরিপাকের গুরুত্ব হলো খাদ্যের পার্শ্ব তলের ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি করে উৎসেচকের ক্রিয়া এর ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি করে এবং ছোট ছোট খাদ্যের সাথে লালারসের ভালো মিশ্রিত গরম ঘটানো।
👉👉
Comments
Post a Comment